Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সার ডিলার

 

 

 

 

আউলিয়াপুর ইউনিয়নে সরকারী সার ডিলার ০১ জন।

 

 

সালাম ট্রেডার্স

প্রো: সালাম

 

যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।যেসব পদার্থ গাছের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করার জন্য মাটিতে যোগ করা হয় সেগুলোকে সার বলে। সার জৈব বা অজৈব, প্রাকৃতিক বা রাসায়নিক উপায়ে তৈরি হতে পারে। সার সাধারণত মূখ্য পুষ্টি উপাদানসমূহ (নাইট্রোজেন,ফসফরাস, পটাসশয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ইত্যাদি) এবং কিছু সময় গৌণ পুষ্টি উপাদানসমূহ (বোরন, ক্লোরিন,ম্যাঙ্গানিজ,লৌহ, জিংক, কপার, মলিবডেনামইত্যাদি) সরবরাহ করে।